ছাত্র-জনতার ‘অভ্যুত্থানে’ সরকার দিশেহারা

কোটা সংস্কার আন্দোলনে ঘটে যাওয়া ‘অভ্যুত্থানে’ সরকার দিশেহারা বলে মন্তব্য করেছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা।
তারা বলেছেন, সারা দেশে শত শত ছাত্র-জনতাকে খুন করে আন্দোলন দমনের অপপ্রয়াসের পর বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করছে। চিরুনি অভিযান চালাচ্ছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দিশেহারা সরকার এখন ছাত্র-জনতার বিজয় থেকে ভিন্নদিকে দৃষ্টি ঘোরাতে গণগ্রেফতারের পথ বেছে নিয়েছে।
মঙ্গলবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এসব কথা বলেন। এবি পার্টির সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জুকে সাদা পোশাকে তুলে নিয়ে যাওয়ার ঘটনায় নিন্দা জানিয়ে এ বিবৃতি দেন তারা।
বিবৃতিতে স্বাক্ষর করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, ১২ দলীয় জোটের নেতা মোস্তফা জামাল হায়দার, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কারের হাসনাত কাইয়ুম, গণফোরামের অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, সমমনা জোটের ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদের শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, বিএলডিপির শাহাদাত হোসেন সেলিম, এনডিএমের ববি হাজ্জাজ, গণঅধিকার পরিষদের একাংশের কর্নেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান ও আরেক অংশের রাশেদ খান।